১। ইন্ডিয়ান রিজিওনাল নীভিগেশান স্যাটেলাইট সিস্টেমের (NavIC) সাহায্যে কাজ করবে UTraQ।
২। ১৯৯১ সালে কার্গিল যুদ্ধের সময় মার্কিন সরকার ভারতীয় সেনাকে GPS ব্যবহার করতে বাধা দেয়। তখনই NavIC তৈরীর কথা ভাবতে শুরু করে ভারত।
৩। এতোদিন লোকেশান ট্র্যাকিং এর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের GPS অথবার রাশিয়ার GLONASS এর উপরে নির্ভর করতে হত।
৪। ভারতীয় সেনা ও নৌবাহিনী এই পরিষেবার উপকৃত হবে।
৫। দুই ধরনের নেভিগেশান দেবে IRNSS। যে কোন গ্রাহকের জন্য সাধারন নেভিগেশান আর বিশেষ গ্রাহকদের জন্য এনক্রিপশান সহ রেস্ট্রিকটেড সার্ভিস।
৬। L5 আর S তরঙ্গদৈর্ঘ্যে কাজ করবে IRNSS।
৭। এর মাধ্যমে ট্রাকিং এর সময় নির্ভুল লোকেশান পাওয়া যাবে।
৮। রাশিয়র GLONASS এর সাথে একসাথে কাজ করতে পারবে এই নেভিগেশান সিস্টেম।
৯। সাংহাই এর এক কোম্পানির সাথে হাত মিলিয়ে এই নেভিগেশান সিস্টেমের চিপসেট তৈরী হবে।
১০। গাড়ি, মোবাইল ফোন ও স্মার্টওয়াচের মতো ডিভাইসে এই সার্ভিস ব্যবহার করা যাবে।
১১। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গার সময়ের হিসাব রাখার জন্য বিশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার হয়েছে UTraQ এ।
১২। ভারতের UTraQ ছাড়াও এই মুহুর্তে বিশ্বের অন্য নেভিগেশান সিস্টেমগুলি হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের GPS, রাশিয়ার GLONASS আর ইউরোপিয়ান ইউনিয়ানের Galileo।

No comments:
Post a Comment